জগতের-ঈশ্বর আমি!
জগতের-ঈশ্বর আমি!
ঝঞ্ঝা-প্রলয় নৃত্য আমি
আয় আয়রে সুনামি!!
আমার এই চরণ তলে
যুগল জোড়া মৃগেন্দ্র দলে!
হৃদয়ে বহ্নি মাখা স্বর্ণ জ্বালা
দুলছে পাষাণ শিলার যুগ্ম তালা।
মহালগ্নের ভগ্ন আমি,
বিলাসি নন্দ রাজা
তাথৈ তাথৈ মগ্ন আমি
জগতের ঈশ্বর আমি
ঈশ্বর আমি!!
জগতের যত শক্তি- সাহস
বিধির ওই সাত-সাতশো আরশ!!
তাহারও ঊর্ধ্বে আমি
মধ্যে ঈশ্বর আমি।।
জগতের সপ্ত-আকাশ
আর ঐ সাত -সাগরে,
ভেসে যায় স্বর্গ শিশু
এসেছি রুদ্র-যীশু,সব ভাগোরে!!
জগতের ঈশ্বর আমি
এসেছে আরশ থেকে নেমে ভূমে,
শয়ং প্রভু স্বামী!!
আমার এই উগ্র ললাট
জ্বলে যায় হয়ে যায় সব যে ঘোলাট।
আমার ঐ মুক্ত খোলা তিক্ত হিয়া,
চায়রে স্বর্গ ঘ্রাণে স্বর্ণ প্রিয়া!!
জগতের-ঈশ্বর আমি
জগতের-ঈশ্বর আমি
চরণের চিহ্ন দেখে বুঝবে তুমি!!
ঝঞ্ঝা-প্রলয় নৃত্য আমি
সুগন্ধ প্রিয় পুএ আমি!!
আমার ঐ সুগন্ধ প্রিয়
আমার ঐ ছন্দ প্রিয়,
আমার ঐ আনন্দ প্রিয়
তোমার প্রেমে দ্বন্দ্ব প্রিয়,
সব রে হাসি আমায় দিও!!
এসেছে এিভুবনে সৃষ্টি-ছাড়া নন্দকুমার,
ললাটে চক্রাকারে অগ্নি জ্বলে সিন্ধু আমার।
জগতের ঈশ্বর আমি
মন যাহা চায় তাই যে করি,
জগতের সকল শিশুর বক্ষে,আমি নৃত্য করি।
বাজাই বাঁশি,
দেখো তাই সকল শিশু ঊর্ধ্বে চেয়ে দেয় রে হাসি!!
জগতের ঈশ্বর আমি
ঝঞ্ঝা-প্রলয় নৃত্য আমি,
আয় আয়রে সুনামি!!
আমি শয়তানের ললাটে ঝাঁটা মারি,
শয়তানি তে ইবলিশকে ও হার মানাতে পারি!!
পারি সব,বিধাতা দিয়েছে ক্ষমতা।
মম ললাটে দিয়েছে মমতা,
তোমা সাথে নেই কোন সমতা,
তাই তোমারি পদ যুগলে - নয়নের জলে
আমি রাখি প্রভু এিমাথা!!