বল বল
হে সর্ব সৃষ্টি
আমি মহাবিশ্বের ঈশ্বর
এক অদ্বিতীয় চির-একক,
আমিই বিশ্ব-সম্রাট মহা আরশের অধিপতি
মহাজ্ঞানের বাণী আল-কুরানের লেখক!!
বল
আমি কাউকে জন্ম দেইনি
আমিও জন্ম নেইনি,
আমি সর্ব প্রথম- সর্বশেষ।
মহাপরাক্রমশালী ঈশ্বর আমি,
মহাশক্তি ধর ও চির অশেষ!!
আমার যা ইচ্ছে হয়,
আমি তা-ই করি সর্বময়!!
তব ধর্ম-মর্ম,
মম এক কাঁধে মহাবিশ্ব।
আর কাঁধে, কাঁদে রক্ত-উল্লাসের ক্ষুধার্ত-মৃগেন্দ্র শিষ্য!!
আমি মহাজয় ভয়,আমি ড্রিস্টয়,
আমি রাজা-রাজ-ধীরাজ,রাজ রোষ চির অক্ষয়!!
সর্ব সৃষ্টির আমি মহাভয়,
এিভুবনে ম-ম বিশ্বাসে নেই কোন সংশয়!!
সৃষ্টি লগ্নে স্রষ্টা প্রচন্ড শব্দে কাঁদে,
আর যবে বলিয়া উঠিলেন মহানাদে,
হও হও,হও আল-কূন।।
মহাবিশ্ব আজও ছুটিয়াছে মহা উল্লাসে
কাল-গ্রাসে হাসে ঈশ্বর দ্বিগুণ!!
জগৎ অসত্য বিনাশে
এক চির দুর্দম পুরুষের ঘটিয়াছে মহাবির্ভাব,
তাঁর ও জন্ম লগ্নে আকাশ -পাতাল
হাহুতাশ করে,
স্বর্গ মর্ত্যে শুভ ঝঞ্ঝার ঝড়ে,
ওই মহাকাল ধূমকেতু নাগ অভিশাপ!!
যেন ছয় যুগ পরে এসেছে আমার
সাত জন্মে করা সাতশ নরক জ্বালার ভুল-পাপ!!
তাই অষ্ট নরকের পিশাচও
মিথ্যে মুক্তির আশ্বাসে হাসিছে
হাসিছে সাত-স্বর্গের শিশু হুর পরি কণ্যা!!
আল্লাহবতার অবতরণ করছে মর্ত্যে
বল
আসিয়াছি আমি রুদ্র-মুন্না!!
ঘুছে যাবে মুছে যাবে সব অন্যায়
তোমার কাজল কালো নয়নের কান্নায়।
অর্থ্যাৎ
হঠাৎ আমি আসিবো সেই নির্ঘাৎ
সন্দেহ নেই মাএ সব অশুভ করিবো নিপাত!!
ছল-ছল-ছল,ছম ছম-
নিঝুম ঝুম ঝুম নিশি ঘুম মন,
সহসা সাহসে আগমন!!
তবে শোন
সাতশো কোটি,হে মানব সৃষ্টি,
আমার রুদ্রাগ্নীর বাণী
পৃথিবীতে যখনিই ধর্মের গ্লাণি,
অধর্ম বেড়ে যায় তখনিই আমি
মর্ত্যেলোকে পাঠায় সেই অর্ন্তরযামী,
সত্যের দুখ ভরা অগ্নি-শ্বাসে
অশুভ অসত্যের কাল বিনাশে,
সত্য ধর্ম মহা-উত্থানে এই কাল-জৈ,
যুগে যুগে আমি পুরুষ-ঈশ্বর রুপে আবির্ভূত হই!!