অনিরুদ্ধ যৌবন শক্তির আমার রুদ্র তেজে,
অসত্য কে জয় করতে পারি যেন আমি নিজে"!!

আমার বাম হাতে ওই অসুর বিনাশ প্রলয় এিশূল,
ডান হাতে মোর প্রেম পূজারীর পদ্ম সে ফুল।।

ললাটে অগ্নি মাখা রক্ত দিয়ে
হাতে তে ভীম শিবের ওই এিশূল নিয়ে
বাংলার মাটিতে প্রলয়-দামামা বাজিয়ে,
নেমে আয় উগ্র তরুণ ভাইরা আমার।।
হৃদয়ে সত্য তেজে অগ্নি জ্বলে
শ্রাবণের ঝঞ্ঝা-প্রলয় নৃত্য চলে
বানা তুই অসুর বলীর খড়গ কামার!!

সত্যের সাথে  স্রষ্টা আছে
মৃত্যু তোমার আমার কাছে
দেখো ওই গগনে-
মাঃভৈ মাঃভৈ নাদে রুদ্র নাচে!!
বেইনসাফীর বুকে লাথি
মার 'রে' ম্যামথ হিংস্র হাতি
নৃশংস মাংস ছেঁড়া হায়নারই হাঁক,
ডাকরে প্রলয় পতি
মোদের ওই 'আরশের' স্রষ্টা সাথি!!

রক্ত যখন গেছে মোদের
দাম দিতে হবে যে তোদের,
এ যে মহান সত্যেরই দাম।
আয়রে চতুর্থ-গগন ফেটে যীশু-মাহদী ইমাম!!
প্রলয় নেশায় মও হয়ে
ধ্বংস তোমার সত্য জয়ে,
এবার নিশি জগত জুড়ে
প্রলয়-প্রেমের অন্ধ সুরে
এলোরে সর্ব-শান্ত রুদ্র পুড়ে
অশুভ লগ্নময়ী ভরদুপুরে!!

ঐ এলোরে পাপ-প্রলয়ের সব দেবতা,
মহাকাশে হাসে শয়ং খোদা
সে যে মোর সত্য সদা!!
অভিশপ্তের আগুন জ্বলছে দেশে
ভাইরা মোদের মরছে হেসে,
ধূর্জটি তুই আয়রে,
এই শ্রাবণ ও যায়রে
মাথায় জটিল ঝঞ্ঝা কেশে
প্রলয়ের রুদ্র বেশে!!

শ্রাবণ তোর আজ শক্তি যত
সিন্ধু সাগর,সর্বনাশের নৃত্য মত।
নাচরে তোরা সর্বনাশী নদী ইচ্ছে মত,
আমার বাংলার রুপসী তেরোশত!!

মহাকালের এবার সর্ব শেষে
স্রষ্টা প্রথম সৃষ্টি বেশে,
সব অসুরের মৃত্যু এসে
দিয়েছে আমার অভিশপ্ত-অগ্নি হেসে,
যায়রে মৃত্যু হেসে হেসে!!
রুদ্র শিশুর শশীর বেশে।।
জয়ও জয়ও জয়ও ঝংকার
দেখো মোর সত্যের মহা হুঙ্কার!!