ঠোঁটে ঠোট রেখে গভীর চুমু দেওয়া হলো কবিতা.অর্থাৎ যে কথা কানে কানে বলা যেত দীর্ঘ কথকথায় তা না বলে শুধু স্পর্শের অনুভবে মুহুর্তে তা বলা হলো.
কবিতার এই অনুভব,চিত্রময়তা এক অসামান্য নান্দনিকতার দাবি রাখে.
পাঠককে ভাবার জায়গা দিয়ে এ সময়ে অনেক কবিই লিখছেন..বেশি দুরে না এই আসরেই লিখছেন.
গানের সুরে যেমন বাদ্যযন্ত্রের টিউনগুলি পরস্পর সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে একটি সুর সৃষ্টিকরে তেমনি কবিতায়ও,এর একটু এদিক সেদিক হলেই ঝংকার নষ্ট হয়,কানে লাগে.যেমন নিশিতে যাইও ফুল বনে,এখানে নিশিত শব্দটির পরিবর্তে রাত্রিতে লিখলে যে ক্ষতি হয় আমি মূলত তার কথা বলছি.
একারনে সহজাত চয়িত শব্দই সেরা.
উপমা,রুপকল্পে অভিনবত্ব কবিতাকে শৈল্পিক করে তোলে.সময়ের শব্দের শাব্দিক চাহিদা পুরণ আধুনিক কবিতা ও কবির বৈশিষ্ট্য হওয়া উচিত.
কবিতা বোধে আসেনি?
পড়তে ভাল লেগেছে?
আপনার অনুভবকে নাড়াতে পেরেছে?
তাহলে এটা কবিতা.
কবি কে,কবিতা কি এসব বিতর্কে না গিয়ে সহজ ভাবে বলি-কি লিখবে,কিভাবে লিখবে জানেনা কিন্ত লিখবে জানে,
উনি কবি.
আর লেখার পরে বুক ভরে তৃপ্তির শ্বাস নেওয়া গেলে ঐ লেখাটাই কবিতা.
এআসরেও আমার বলা বৈশিষ্ঠ্যে নিয়মিত লেখিয়ের অনেকেই লিখেথাকেন
জানতে চাইলে চিনিয়ে দেব
শুভেচ্ছা