মৃত্যুর মিশিল ক্রমশ এগিয়ে আসছে জনতার স্রোতে।
লাশ পচা উৎকট গন্ধ,শ্বাসরোধ করছে ধরণীর বাতাস।
মৃত্যুরা উদ্দাম নৃত্যে মেতেছে যেন নৃশংস আনন্দ উৎসবে।
লোমশ কালো হাতের ভয়াল থাবায় কেঁপে উঠছে ধরণী মাতা।
সন্তান হারানোর তীব্র হাহাকার বেড়িয়ে আসে ধরণী মাতার বুক থেকে।
এত মৃত্যু এত হাহাকার এত লাশের বোঝা যে আর বইতে পারে না।
তবুও থেমে নেই মৃত্যুর এ খেলা,এ যেন সর্বগ্রাসী সর্বনাশের তাণ্ডব এক খেলা।
যার শুধু শুরু আছে শেষ কোথায় শুধু বিধাতাই জানে।
মৃত্তিকা তোমার বুকে আর কতই বইবে,শত লাশের বোঝা।
মৃত্যু যেন ধীরে ধীরে ধেয়ে আসছে আমার দিকে,হয়তো এ মৃত্যুর মিশিলে শামিল হতে হবে আমাকে,তোমাকে,আমাদের সবাই কে।
আল্লাহ,ঈশ্বর,বিধাতা,ভগবান,পরম করুণাময় যে নামেই তোমায় ডাকি,সারা দাও।
রক্ষা করো,বর্ষিত করো তোমার অপার কৃপা।
ধরণী আবার জাগুক শত কোটি প্রাণের উচ্ছ্বাসে।
ধরণীর বুকে আবার আসুক শান্তির অমিয় ধারা,ধুয়ে যাক মুছে যাক সকল আধার।