অনেক রসদ জমিয়েছিলাম মনের ঘরে
অহঙ্কারীর মারবো অহম যতন করে।
প্রথম আঘাত করেই দেখি হায়রে একি
অহঙ্কারী! আমিই এখন নাই যে বাকি!!
তাকে আঘাত করতে গিয়েই মনে এলো
তাহার চেয়ে কম কিসে মোর অহম গুলো।
তাকে ছোট করতে চাহে আমার অহম
ও বিধাতা এ পাপ হতে করো রহম!
তাই থামিলাম চুপ হয়ে যাই আপন মনে
ইয়া নাফসি জপছি ভয়ে সঙ্গোপণে
অহমরে তুই ভীষণ খারাপ সর্বনাশী
পরের অহম দূর করিতে নিজেই ফাঁসি।
যখন আমি নিজে থেকেই গেলাম থেমে
জোস জাগিল তাহার মনে অহম প্রেমে
অহঙ্কারে মাটিতে তার পা পড়েনা
দেখে আমি তাহার অহম আর বাঁচিনা!
এরূপ করে অহম আসে অহম যে যায়
অহম পাপের বিষম ব্যথায় প্রাণ জ্বলে হায়।
প্রভূ! কেমন করে বাঁচবো আমি এ পাপ হতে
আর পারিনা বাঁচাও তোমার আপন হাতে।