“কবিতায় আর কি লিখব ?”
হে মনিরুজ্জামান , এসে দেখে যাও
কবিতায় লেখার আর কিছু বাকীও রাখেনি তোমার পরের কবিরা।
“আবার আসিব ফিরে”
হে জীবনানন্দ, আর ফিরে এসে অপমান নিয়ে যাওয়ার দরকার নেই!
এখানে ওরা অসভ্যের দল পর্ণ কে বানিয়েছে নাটক,
যৌনতা মিশানো প্রলাপকে বানিয়েছে কবিতা।
তুমি কবিতার ক্যানভা্সে লিখতে এসেছ ,
কিন্তু তোমার রুচি দেখে আমি হতবাক ।
কবিতার মধ্যে তুমি উলঙ্গ করছ এক নারীকে ,
এই নারী যে কিনা একজন মা ।
মা , মাকে তুমি অপমান করছ !
এক মা –ই তো তোমাকে প্রসব করেছে ,
সেদিন ত তুমি কবি ছিলে না, ছিলে শিশু ,
শুধুই শিশু আজ যৌবন এসেছে,
তাই কবিতায় তুমি ধর্ষণ করছ এক মেয়েকে ,
এই মেয়েও তো একজন বোন ।
কবিতার নাম করে ,
চটিকবিতা লিখে নষ্ট করছ কবিতার ক্যানভাস ,
পথের ধর্ষক যেমন ধর্ষক ,
তেমনি তুমি কবিতার রাজ্যের ধর্ষক ,
সেই অসভ্য যেমন ধর্ষণ করে পৃথিবীকে কলঙ্কিত করেছে,
তেমনি তুমি ,
আর তুমি তো আরও বড় ধর্ষক ,
তুমি ধর্ষণ করেছ জাতিকে, জাতির মা-বোনকে,
৭১ এর ধর্ষকদের সাথে তোমার ফাঁসি হোক,
হে পাপিষ্ঠ কবি ।
তুমি মানুষ আর পশুর পার্থক্য জান না !
তুমি মানুষের ভদ্রতা জান না ,
তুমি পোষাক পড়েছ কিন্তু পোষাকের মূল্য বুঝ নি !
ভদ্রমানুষ যেমন যাচ্ছেতাই করতে পারে না, তেমনি লিখতেও পারে না ।
তুমি কবি নও ,
জাতিকে নোংরামি উপহার দেয়া এক মানুষের চামড়া পড়নে তুমি অসভ্য-হিংস্র জানোয়ার।