‘অভিযোগ’ গুলো আজ বড় বদরাগী
যাচাইয়ের ধৈর্য সয়না, হয়ে উঠে বিদ্রোহী।
‘ভালোবাসা’ গুলো আজ বড় খিটখিটে
অল্পতেই শ্রী হারিয়ে, হয়ে উঠে বখাটে।
‘বুঝ’ গুলোও আজ যেনো ছেলে হাতের খেলা
ব্যাখ্যার আগেই ফুটিয়ে তোলে অভিমানের মেলা।
‘নম্রতা’ আর ‘শান্তশিষ্ট বৈশিষ্ট’ টাও
পরিণত হচ্ছে ক্রমান্বয়ে ক্ষিপ্ততায়।
‘আক্ষেপ’ গুলো নিরুদ্দেশের দেশে পা বাড়িয়েছেে
এইতো কয়দিন আগে।
‘আদরটা’ ঠিকঠাক আছে, অবসরে
সুপ্তাবস্থায় মন বাগে।
‘দেহ-মন’ সতেজই আছে, তবে ভুল ভাবে।
‘মস্তিষ্কের যন্ত্রণা’ আগের মতই ঠিকঠাক আছে, তবে
‘মনের যন্ত্রণা’, ক্লান্ত হয়ে ঝিমিয়ে পড়েছে।
“মাঝ রাতে মাতাল করা হাসনাহেনার ঘ্রাণ
দখিনা বাতাস, মেঘলা বিকেল, গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি
কফি কাপের চুমুক, পূর্ণিমা চাঁদ, ইত্যাদি” - এসবের প্রভাবে
মাঝে মাঝে পরিচিত অদৃশ্য কেউ
ক্ষাণিক হেসে তিরষ্কার করে বলেে
এসব পাগলামীর কি মানে?