প্রতিবাদী বজ্রকন্ঠ আজ ধ্বনিত রণাঙ্গনে;
নীরবতা ভেঙে এই গর্জন অন্তরের গভীরে।
অন্তর থেকে উঠে আসা অসীম ক্রোধের প্রকাশ।
যুগে যুগে যে অন্যায় আমাদের করেছে গ্রাস,
আজ তার বিরুদ্ধে সবাই সোচ্চার।
কণ্ঠে আজ অন্যায়ের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিবাদ।

জ্বালিয়ে দাও, ধ্বংস করো অত্যাচারী ভ্রুণ।
যে অত্যাচার জীবনকে বিষিয়ে তুলেছে,
সেই অত্যাচারের মূলে হানতে হবে আঘাত।
অন্ধকারে লুকিয়ে থাকা অত্যাচারীর ভ্রুণ;
নির্মমভাবে পুড়িয়ে ফেলতে হবে,
যেন তার ধ্বংসাবশেষে গড়ে ওঠে আলো'র তোরন।

রণাঙ্গনে আজ প্রতিটি কণা বিদ্রোহের সুরে কাঁপছে।
অন্যায়ের শিকল ভাঙতে সব কণ্ঠ একত্রিত হয়েছে।
আজ আর কেউ নীরব থাকতে পারি না।
এই প্রতিবাদ আজ শুধু আমাদের জন্য নয়,
সেই সব নির্যাতিত, নিপীড়িত মানুষের জন্য—
যারা দিনের পর দিন অত্যাচারের যাঁতাকলে পিষ্ট হয়েছে।

আমাদের এই চলার পথ হয়তো কঠিন,
সামনে প্রতিকূলতা আসবে।
কিন্তু আমরা থামব না।
জ্বলন্ত মশাল হাতে এগিয়ে চলব,
যতক্ষণ না অত্যাচারের ভ্রুণ সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়।
অত্যাচারের কালো ছায়া চিরতরে মুছে যায়!
আর তার স্থানে উদিত হবে ন্যায় ও সত্যের সূর্য।

এই যুদ্ধ আমাদের, এই রণাঙ্গন আমাদের।
বজ্রকন্ঠের প্রতিধ্বনি অত্যাচারের প্রাচীর ভেঙে দেবে।
এই ন্যায়ের যুদ্ধে একদিন অবশ্যই বিজয়ী হবে,
সেই বিজয়ে আলোকিত হবে আমাদের ভবিষ্যৎ।

=========