ভালই হত জীবন টা একটু সিনেমা হলে ..
মনের শঙ্কায় তবে দিতাম বেড়ি পরিয়ে !
জীবনী শক্তি কে নিজের মত একটু ঝালিয়ে নিয়ে ..
কল্পনা কে পেতাম হাতের মুঠোয় !


অবকাশ নিত ছুটি দিগবিদিগ ভাবার ..
গোপন কিছু স্বপ্নের মিটত আবদার !
রুপোলি নায়কের মত উচিত শিক্ষা দিয়ে ..
এক লহমায় করে দিতাম দুবৃত্তের প্রতিকার !


ভাবনা গুলো লেখা হয়ে যেত কর্মফলে ..
আঁধখানা নিঃশ্বাস অন্তত টপকে যেত সীমানার ওপারে !
শুধু সব ভালো দিয়ে গড়া হত আমি মানুষটা ..
বানিয়ে ফেলতাম তাশের ঘর, হেলায়, আপন খেয়ালে !


আবেগ টাও বেশ দেখানো যেত ইচ্ছেমতো ..
পুরুষের চোখের জল ও হাততালি কুরোত !
মাঝখানে কালবৈশাখী দাপিয়ে বেড়ালেও ..
শেষটায় সব মনের মতো মিলে যেত !


মেঘেরা ঘিড়তো আকাশটাকে বৃষ্টিরই লক্ষ্যে ..
গুরু গুরু গর্জনে অঝোরে ঝরত পৃথিবীর বক্ষে !
যেন চাইলেই কেমন মিলে যায়, আশ্চর্য্য প্রদীপ ..
চাতক পাখির মত হত না চেয়ে থাকতে !


সংস্কার মুক্তি পেত কুসংস্কার থেকে ..
নতুন পৃথিবী জন্ম নিতো শেষ সংঘাতে !
আঁধার কে আর আলো ধার নিতে হত না ..
সত্যি কত ভালই হত জীবন টা একটু সিনেমা হলে !