কোনো এক শ্রাবণের দিনে রাস্তার পাশ দিয়ে হেটে হেটে খড়মের ছন্দ তুলছিলাম,
আজ আঁকাশটা ও ভারী মিষ্টি সাঁজে সেঁজে নিজেকে রাঙ্গিয়েছে নব বসস্তে সবে ফোঁটা কোনো এক ফুল।

কোথাও এক চিলতি মেঘের অবলোকন মিলেনা দু'টি নয়নে,
মাঝে মাঝে হালকা শীতল হাওয়া লাগে গায়ে।

জনপদ নির্ভীকার জনশূন্যহীন,
হাটছি যেন উদাসমনে উদ্দেশ্যবিহীন।

দুরত্বকে দৃষ্টিকোণে এনে তাকিয়ে দেখি,
কচ্ছপ দ্রৌতে আসছে ছুটে এক ললনা
উড়ছে চুল এলোকেঁশি।

আমি ছন্দ তুলছি পায়ের ছন্দ আমার পথে,
ললানাকে দেখামাত্র কিছু কল্পনা সঙ্গ নিয়েছে আমার সাথে।

ললনার চুল গুলো উড়ছে এলোকেঁশি
মাথার উপর দিয়েছে নীল ছাতা নীল আকাঁশী,
সামনে আসতেই ধমকা হাওয়ার হটাত্‍ বৃষ্টি,
অবাক হওয়া আর বিভ্রান্ততা মনে
হয়েছে সৃষ্টি।

তার ছাতার তলে হলো আমার টায়,
চোখে চোখ রেখে অবাক দৃষ্টিতে থাকিয়ে থেকেছি তাই।

সেই প্রথম সেই শেষ দেখা ললনা
এলোকেঁশি,
আজ ও বৃষ্টিহয়! হয় ধমকা হাওয়া,
দেখা মিলেনা,হয়না উদয়ন এলোকেঁশির রবিশশীর।