জলে যদি আগুন লাগে।
সেখ নাসিম আহাম্মাদ।
বড় উৎকট গন্ধ, না না এ গন্ধ সে গন্ধ নয়;
এ গন্ধ কসরতের, রাজ নেতা, সংবাদ মাধ্যম,
পুলিশের সম্মিলিত কসরতে নির্গত ঘামের গন্ধ;
এ গন্ধ সময়ের, যা ইচ্ছার বিরুদ্ধে সহ্য করতে হয়।
অতিমারির সুবিধা নিয়ে,
মাস্ক ও ফেস কভারে মুখ ঢেকে, না দেখা,
না শোনার, ভান করে মুখটা আড়াল করা যায়;
এবং ঐ বিকট দুর্গন্ধ থেকে নিষ্কৃতির একটা উপায় ও হয়।
আইন তো আছেই, তৈরি ও হয় প্রয়োজনের নিরিখে,
আইন রক্ষক গন প্রায়শই অতি সক্রিয় হয়ে ওঠেন,
বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে জাতি ও ব্যক্তি বিশেষের উপর,
এখানেই দুর্গন্ধের উৎস, সেই গন্ধেই বাতাস এখন বিষাক্ত।
এ গন্ধ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মিশে
ক্যান্সারের রূপ নিয়েছে; আক্রান্ত প্রায় গোটা যুব সমাজ,
গন্ধের লক্ষ তারাই; সম্মিলিত প্রচেষ্টা, পাওয়া ও পাইয়ে দেওয়া;
সেই লালসার ফাঁদে জড়িয়ে দিকভ্রান্ত যুব সমাজ; গন্ধ কে বন্ধু ভাবছে।
খাকি পোশাকের মধ্যাদেশ দিন দিন ফুটবল ন্যায়,
ধর্ষক দের সমর্থনে তিরঙ্গা হাতে রাজপথে;
এঙ্কার আস্তিন গুটিয়ে মাস্তানি আচরণে মত প্রতিষ্ঠায় ব্যস্ত;
আইন কোথাও জোর করে চাপান, আবার কোথাও তোলা চলছে।
এমতাবস্থায় উত্তরণের পথ খুবই কঠিন; আগুন লাগলে
নেভাতে প্রয়োজন হয় জলের; কিন্তু জলেই যদি আগুন লাগে তাহলে!
গন্ধের ধারকরা জানেন জলের যৌগ কে ভাঙলেই জলে আগুন লাগান সম্ভব।
সেই প্রচেষ্টায় তারা সফল; এখন প্রয়োজন শুদ্ধ জল ও মুক্ত বাতাস
যারা ঐ আগুন ও দুর্গন্ধ কে প্রতিহত করতে পারবে।