জন্মেছি মাটিতে মাতৃস্নেহ নেই, মাতৃদুগ্ধ নেই
চলে যাবো মাটিতে, কোন পিছুটান নেই,
শুধুই খেলে গেলাম সাড়ে তিন হাত -
মাটিরর ঘরে .......... । আর দেখলাম
কান্না ঘাম, হাসি, হুল্লোড়, সবই মায়াজাল।
মাটি আমি তোমার কাছে ঋণী,
সারাজীবন ঋণীই রয়ে গেলাম ..........
তাই, চুপচাপ হেঁটে যাই জন্মঘরে ---
ঋণী মানুষের বেশী কথা মানায় না
অনেক কষ্টে বুঝেছি আধপোড়া
জীবন পঞ্জিকা ঘেঁটে।
উত্তপ্ত মাটির বুকে হেঁটে যাওয়া বিষন্ন
মানুষকে জড়িয়ে ধরেছে গাছ
স্নেহের হাত রেখেছে কঠিনতম যন্ত্রণার যতি চিহ্নে ...
হাওয়া বদল হচ্ছে, পাখী উড়ছে না দল বেঁধে
আকাশে চড়ুইয়ের কান্না । শেষ হতে চলেছে
তাদের বংশ পঞ্জিকা।
তুমি কি বাঁচবে মেঘ ? বাঁচবে মাটি !
বৃষ্টি কই ? এখন গাছ কাটার নিধন যজ্ঞ শুরু হয়েছে