সুতরাং
সবচেয়ে সুন্দর সমাধান হচ্ছে, কোনো রকম অভিযোগ, অভিমান, অপবাদ, ক্ষোভ, ঘৃণা, প্রত্যাশা, না রেখে ভুলে যাওয়া! ভুলে থাকা!
জাস্ট সে আমার কেউ না, এসব গুরুত্বপূর্ণ কিছু না, ব্যস! তারপর, ভেতরে আর কোনো অস্থিরতা নাই। আক্ষেপ নাই। হতাশা নাই! পাওয়া না-পাওয়ার হিসেব নেই, দহন নেই, মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা নেই। বেঁচে থাকাকে মেনে নেয়ার, এরচেয়ে সহজ আর কোন পথ নেই।
এবং
বস্তগত কিংবা অবস্তুগত, পৃথিবীর সবকিছুরই একটা পরিমাপক বা স্কেল থাকে।
সম্পর্কের পরিমাপক হলো,,"প্রায়োরিটি"
যে কোন সম্পর্কের ক্ষেত্রেই, যত দ্রুত নিজেকে অন্যের "প্রায়োরিটি", স্কেল দিয়ে মাপা যাবে, ততোই নিজের জন্য ভালো। "প্রায়োরিটি" মাপুনিতে ভুল হলে, ভয়াবহ সমস্যায় পড়তে হয়।
অতঃপর
উপচে পড়া সুখ এবং
জমাট বাঁধা কষ্ট
এক জীবনে
দুটোই থাকে, এখন কিংবা তখন
সবশেষে
কোন কোন ভিজে যাওয়া স্মৃতির পাতা
আগুনের তাপে
শুকোতে হয়
কোন কোন স্মৃতির পাতা
দহনে দহনে পুড়ে গেলে
কান্নার জলে ভেজাতে হয়
মলিন হওয়া স্মৃতির পাতা
ধূষর রঙ ধারণ করলে
কল্পনার রঙে জীবন্ত করে নিতে হয়
এটাকে হয়তো বেঁচে থাকা বলে না
টিকে থাকা তো হয়!?
আগষ্ট ৭, ২০২৪ সকাল ১০টা
মিরপুর, ঢাকা