বাংলা সাহিত্যের কাচকাচানি ,
সব মুখাস্ত কবিতারা আর সাহিত্যা বানী;
এমন পরিস্থিতি তে সব কিছু ভেবে
প্রেমের কবিতা লিখছি না,
গল্প হলেও সত্যি ,
কমলাকান্ত আত্মাহ্ত্যা আর করছে না।
ছোট বেলায় পাজামার দড়ি
বাধতে পারত না,
সে এক্দিন ফানে দড়ি টানিয়ে
টুলএর ওপর দাড়িয়ে,
ভাব্ছিল ঘা মেরে দেবে টুল টা সরিয়ে।
এমন কিছু হল তার জীব্নে
সে পাচ্ছিল না বেচে থাকার মানে।
ভীরু কাপুরষ্তা করল তাকে বাধ্য,
মিত্যু ই মুক্তি বাকি সব শ্র্যাদ্ধ।
এমন সময় দারজায় আওয়াজ ...
"কেউ বাড়ী আছেন ?
খুব জুরুরী দারকার,
একবার বাইরে বেরিয়ে আসবেন?
দাদা একটু সাহায্য"।
সে যেন করুন মেয়ে গলা সাথে বাচ্ছার কান্নার আওয়াজ শোনা গেল।
আমাদের গল্পের হীরো,
কমালাকান্ত বাইরে বেরিয়ে এল।
ভীষন মলীন, কত দিন ভালভাবে খাইনি,
এমন মুখাক্রিতির মহিলা,
একটা আপুশ্টির শিকার বাচ্ছা কে কোলে নিয়ে ভিক্ষে করছে।
ভীষন রাগে কামালাকান্ত বল্ল..
"কী চাই?"
"বাবু একটু ভিক্ষে "।
"ভিক্ষে করে খাও মরতে পার না?"
"মরব কেন বাবু ?"
"জীবন যে চলে গেলে আর ফিরে পাব না।"
"আধ্পেটা খেয়ে ও বেচে থাকা ভাল।"
"দেখি অন্য কোথা ভিক্ষা পাই কিনা?"
এ যে জীবনের প্রতি ভালবাসা।
তাহলে কি এমন মহাভারত ঘটে গেছে জীবনে?
কি এমন চরম নিরাশা আছে জীবনে?
কমলাকান্ত শান্ত হল।
কয়েকটা মিনিট হাউ হাউ কাদল।
যেন এক পাশলা বরষা হল।
চারি দিকে তারপর কমল আলোর ছটা।
পরের দিন সকাল আট টায় ঘুম থেকে উঠল।
সে বাজার থেকে সব পেপার কিনল ।
সব জায়গায় দারখাস্ত পাঠাল।
বছর দুই পরে তার পাচ্ হাজার টাকার চাকরী জুটল।
এই দুই বছর সে কস্ঠে কাটাল।
তাই না সে ফল পেল।
তার কাজের প্রতি ছিল নিষ্ঠা ,
তাই জানত সে পাবে একদিন প্রতিষ্ঠা।
মনে তার নিজের জন্যে তইরি হল আফুরন্ত ভালবাসা।
প্রতিদিন সকালে জাগত তার মনে গভির আশা।
সব কিছু তে প্রতিফলিত হত তার গভীর ভালবাসা।
জীবনের ত্রিশ টা বছরের বিফলাতায় ,
সে পেয়েছিল ধৈয্য।
সময় লাগে টিক ই কিন্তু তার দারা সম্পরন্ন হয় সব করযা।
কমলাকান্ত আর ও ত্রিশ বছর প্রেম,ধৈয্য,নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে।
তারুন্য তাকে সেলাম করে।
এখন ভাব্ছেন কমলাকান্ত কে?
সে এখন আপনাদের মাঝে কবিতা পরছে।