তোমারে দেহার পর থাইক্কা বুকের ভেতর
ক্যামন জানি একটা ঢেউ উঠছে।
দিন দুনিয়া ক্যামন জানি উথাল পাথাল লাগে।
মনে হয় সব ফালাইয়া টালাইয়া তোমারে নিয়া কোথাও চইলা যাই।
তুমি অবশ্য যাইবা কি যাইবা না সেটডা তোমার ব্যাপার।
ছাইড়া দেওয়াটাও তো এক রকমের দেওয়া,নাকি?
এহন আর মাঝ রাইতে,ঘুম না আইলে
বিড়ি খাইয়া সুখ পাই না।
বুকের ভেতরটা ক্যামন জানি খালি খালি লাগে
কয়দিন তো গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা মনে কইরা বড়ি টড়িও খাইছি।কিন্তু কাম হয় নাই।
পরে নিয়ম কইরা তোমার বাড়ির সামনে পিছে
কোচিং টুচিং, কলেজ ফলেজ, যেনে যেনে তুমি যাও হেনে হেনে আমিও যাই।
পলাইয়া পলাইয়া তোমারে দেহি।
টঙ্গে বইসা চা টা খাই,বিড়ি টিড়ি টানি এই তো!
আচ্ছা!তোমার খিদা লাগলে তুমি কি করো?
নিশ্চই ভাত টাত খাও।
আমার এখন তোমারে দেখলে খিদা লাগে। আমি জানি,এই খিদা ভাতের খিদা না।
শুধু তুমি রাগ করবা বইলা কিছু কইতে পারি না।
ফ্যালফ্যালাইয়া চাইয়া থাকি।
মাঝে মইদ্ধে মনে হয়, তোমার ভীত্রে মানবতা বইলা কিছু নাই।
নাইলে তোমার কান্দের খোঁচ জায়গাটাতে, আমারে একটু থুতনি রাখার যায়গা কইরা দিলে কি হয়?
একটু শক্ত কইরা জড়াইয়া ধইরা চুম্মা দিলে নিশ্চই জেল জরিমানা হইবো না?
নাকি আইন নিজের হাতে তুইলা নিতে চাও না বইলা আমি কিছু করমু এই আশায় আছো?