নদী বিষয়কএই কবিতার পাশটিতেপড়ে থাকা
বালুচরটির স্বভাবটি অত্যন্ত শান্ত আর ধীর-স্থির;
সমস্ত দিবস এক্কা-দোক্কা খেলা নদীটির তীরে
এই খেলা চলে ঝোপঝাড়ে শান্ত ধীর নদীটির।
নদীটির এই মধুরতা টুকু আমাকে বিমুগ্ধ করে,
মুগ্ধ করে এই কাশবন আর স্নিগ্ধ তার দুই তীর।
স্রোতস্বিনী এই নদীটি আমার রক্তের ভিতরে ;
ভালবেসে আমার স্বপ্নের গভীরে নদীটি নিবিড়!
সারা দিন মাছেদের খেলা চলে ঝিরিঝিরি জলে,
নদীটীর তীরবর্তী গর্তে খুঁজি গাঙশালিকের বাসা:
নদী তীরে শান্তি পাই, ছায়াচ্ছন্ন অশ্বত্থের তলে,
নদীটির সাথে কথা বলি, বুঝি নদীটির ভাষা।
---০---