একুশ আসলে
মা’র কাছ থেকে রক্তস্নাত মাটির গান শোনা ।
একুশ আসলে
মা’র চোখে জল দেখা
যেন পুনরায় পাওয়া ।
একুশ আসলে
পলাশ ফুলের নীচে সালাম- বরকতের
ছবিআঁকা ।
একুশ আসলে
এপার ওপার
সময়হীন বাধন ছাড়া মিলন ছড়া ।
একুশ আসলে
মায়ের ভাইয়ের
মুক্তি যুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া
স্মৃতির পাতায় ডুবে থাকা ।
একুশ আসলে
তিতাস-হাওড়া নদীর বুকে
সাভারের শহীদের কথা মনে পড়া ,
তীক্ষ্ণ বর্শার ফলার মতো
বুকে আজও আঘাত হানে ।
তাইতো,
একুশ তুমি আগুন হউ
একুশ তুমি যৌবন হউ
একুশ তুমি ফাগুনের সজ্ঞীবনী হউ ।