সেদিন অবনীকে দেখেছিলাম,
অন্তরীক্ষের উপরের উচ্চতা হতে।
মেপেছিলাম তার হিমশীতল আস্তারণ,
অনুভব করেছিলাম অভিকর্ষণ।
এক আকাশ স্বাধীনতা ছিলো টানে।
নীচের মাধ্যাকর্ষণ শূধুই ক্ষমতার ঘ্রাণে,
অসংখ্য পারমাণবিক শক্তির ঘ্রাণ পেতে।
নীলাদ্রির স্বপ্নগুলো তখন ভাসমান,
নীচে পতত্রীদের চিৎকারে শুধুই অপমান।
ওরা অভিশপ্ত কালো বৃষ্টির জলে শুধুই স্নাত।
সর্বভুকের প্রতিধ্বনি শুনতে পাই প্রত্যহ,
মহীধর জলধির নীচে শুনি বিষ্ফোরণ অহরহ।
ইউরেনিয়ামের পরিশোধন হয়নি মনে,
শুধুই মনে অনল উৎপাদনে।
এখন ভাববার সময় প্রতিক্ষিত মনে হিমশীতল
আস্তারণে মন।