প্রথমে একটা পিঁড়িতে স্বপ্নেরা জন্ম নেয়,
মায়াবী রাতগুলো ঘর বানায়।
কিছুটা ক্ষতের উপশমে,
কিছুটা মনের প্রহসনে।
কেউ ধীর পায়ে চলে,
কেউ চলে দ্রুত।
তারপর একদিন সব ধুয়ে যায়,
মুখের চন্দন, হাতের মেহেদী
দেহের অলঙ্কার,
সব ধুয়ে মুছে যায়।
মনও আস্তে আস্তে ধুয়ে মুছে উবে যায়,
পিঁড়ি পড়ে থাকে সবসময় অবহেলায় !
কখনো নানা সাজে সেজে ওঠে,
তবে স্বপ্নেরা আর জন্ম নেয় না।
থাকে না সেই এক পলক দেখার ঝলক,
সুখের উঠোনে সোনার ছেলের..
রূপোর বৌয়ের থাকে না পিঁড়িতে বসার কদর।
এখন দেখি..
সেই পিঁড়িটা দরজার সামনে নর্দমাতে পড়ে,
ঢাকা দেওয়া আছে পাছে কেউ না পড়ে যায় !
ছেলে বৌ কাজে বের হতে পারে।