নির্বাক, নিঃশব্দ, যেন মুখে তালাবদ্ধ,
চোখ-কান সব ঠিকই আছে,
তবুও বিবেকহীন সব পা-চাটা পাষণ্ড।
লাঠি-সোঁটা দিয়ে যদি থামানো যায়,
কামানের এই গতি,
তবে পরাধীনতায় ভুগতে হবে, ওহে মূর্খ জাতি।

এবার থামাও স্বৈরাচারীতা, জেগেছে তরুণ বীর
অতি শিঘ্রই খোয়াতে হবে সব, নত করে তবে শির।
আমার ভাই-বোন দের রক্তে সিক্ত রাজপথ,
অধিকারে তারা আজ সোচ্চার,
কপালে বন্দুক ঠেকালে বুঝি থামানো যাবে  এই দাবদাহ?
ওহে পা-চাটা কুলাঙ্গার...

ধিক্কার তোমাদের,যেসব কাপুরুষের দল,
ঘরকোণে বসে থাকো,
সেই নারীর আঁচলে মুখ ঢেকে না হয় আজ,
নিজেকে বাঁচিয়ে রাখো।

আর বৃথা যেতে দিবোনা কলমের কালি,
এবং তরুণ সংগ্রামীদের রক্ত।
যতই ষড়যন্ত্র করুক  না কেনো,
সেই পীর আর তার অন্ধ ভক্ত।

যতদিন থাকবে ছাত্রজনতা,
এই প্রতিবাদী বলিষ্ঠ কন্ঠ থামানো যাবেনা আর,
প্রয়োজনে দিতে রাজি জীবন তবুও,
ভূলুণ্ঠিত সার্বভৌমত্ব ছিনিয়ে আনবো আবার।