প্রবাস থেকে শেলিংয়ের সাথে সাথে
ফ্রন্টলাইনের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার
সমন্বয়টা ছিল খুব সময়োপযোগী-কার্যকর।
আর, সেই সাথে ছিল সবার পিনাকী দাদার
“জয় বাংলা থেরাপি‍‍"র বেশ সমৃদ্ধ প্রয়োগ।
ফলে, ত্যগের মাধ্যমে হলেও এসেছিল
প্রথম পর্বে অভাবনীয় পূর্ণ বিজয়।

তবে দ্বিতীয় স্তরের ঢিলেঢালা ভাবটা
এলোমেলো করে দিল অর্জনের মাত্রা!
বিজয়ানন্দে আত্মহারা হয়ে তাঁরা এড়িয়ে
গেল মধ্যবর্তীস্তরের যাবতীয় আয়োজন!
হঠাৎ করে পৌঁছে গেল সংস্কারের পর্বে!
অস্ত্রোপচার করে বর্জ্য ভিতরে রেখেই
সেলাই করে ফেলার মত উদ্ভট কর্ম!

অবশেষে যা হবার তাই হ’লো!
বিপরতমূখী দর্শনের কত পন্ডিতগণ
জড়ো হ’লো একমঞ্চে আহামরি করে!
নেই কোন সমস্বয়! শুরু হ’লো ভজঘট!
কেউ বলে ধর-ধর, কেউ বা বলে ছাড়!
প্রতিপক্ষ বলে বসে-এবার তোরা মর!
কি করতে কি করে! হাসে বাঁদর!

জমেছিলো তো বেশ ভালো;
তবে প্রশ্ন, কার ভুলে এমন হ’লো!
তবে কি ভেতরে কোন  ‍ঢুকেছে ইঁদুর!
সাবধান নওজোয়ান! হইও না বেহাল;
দিতে হবে পাড়ি তোমাদের বহু পথ।
নইলে, ওহে ছাত্র-জনতা বিপ্লবী!
ব্যর্থ হবে জয় বাংলা থেরাপি!