দর্পচূর্ণের সাথে সাথে অবলুপ্ত হলো ভণ্ডামী-
কেউ করে জয়োৎসব কেউবা করে গুণ্ডামী!
দর্শনও সময়ে-সময়ে! আবর্জনা হয়ে যায়।
স্বার্থোদ্ধারে পৌছে যায় বাড়[বাড়ির পর্যায়!
মিত্রও-প্রতিপক্ষ হয়, বিভাজনের প্রক্রিয়ায়;
ঘনীভূত সঙ্কটে বাড়ে দ্বন্দ্ব! প্রশান্তি পালায়!
তাইতো মাঝেমধ্যে তপ্ত খুনের সুনামী বয়!
বিভাজনের সাথে বেড়েছ অনৈক্য-অবক্ষয়!
একাত্তরে রক্তের বদলে পেয়েছিলাম জয়!
পারিনি আগলে রাখতে-ছিনতাই হয়ে যায়!
দু’হাজার চব্বিশের প্রজন্ম! এনেছে বিজয়!
ফের পূবাকাশে হয়েছে! নবরূপে সূর্যোদয়।
ওদের রক্তভেজা জমিনে বপণ হোক শান্তি,
অক্ষত থাক সাম্য-একতা, দূর হোক ভ্রান্তি।