বাতাসের নাটুয়া তরঙ্গে নিকষ হয়ে যখন
ক্ষুধার নগ্ন হাত বাড়ালে আমার শূন্য পকেটে
আর আকাশ নীহার আসঙ্গে উদাস হয়ে তবু
অকুণ্ঠ সমর্থন চাইলে আমার শুধু আমার
এই তিরিশ খোয়ানো বসন্তের মাঠে ঘাটে তাই
নীরাজনে অসভ্য আসার যেন মকরন্দ খুঁজে
বৈজয়িক সুরে নীলাম্ভু নীলিমা একাই হারাতে
চায় আপনার যা কিছু নির্মুক্ত বাতায়ন পথে
অবাধ চাঁদের লৌকিক নির্মাল্য ছড়িয়ে
যাবার এতিম প্রহর আজকে দুরন্ত দুর্মর
নির্বিকল্প ইচ্ছার আহত পারাবত উড়ে এসে
ছিন্নভিন্ন বুকের মিনারে মুখ গুঁজে পড়ে থাকে
সারাদিন দুঃখের রজনী স্বজনী বিহীন
মহানদী নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে জানে না
একবারও ভাবতে চায় না অতীত কথা কিছু
অনিয়মের আগাছা পেছনে সেদিকে নেই কেউ।