সোনা ধরাছোঁয়ার বাইরে বলেই,সোনা। আর শোনা কথা হলেও, সুবর্ণযুগ কিন্তু, ঐতিহাসিক ভাবে সত্যি।
আত্মতৃপ্ত হলে, জীবন আর এগোয় না। থেমে যায়। তবে, বারবার, একেরপর এক, একটাকে ছাপিয়ে আর একটা, দৃষ্টান্তমূলক ভালোর দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারলে, পরিশ্রমের সেই ঐকান্তিক প্রচেষ্টাকে, পিঠ চাপড়ে দিয়ে সাবাস না বললে যে, অবিচার হয়ে যায়, বড়ো।
কি অভিজাত ব্যবস্থাপনার বহিরঙ্গ চাকচিক্যে, কি পরস্পর অন্তরঙ্গের, নিবিড় মনোযোগে, আজকের কবিতার আসর এক বিরল অভিজ্ঞতা হয়ে থাকলো।
টানা,তিন ঘণ্টার ছেদহীন, একটানা কবিতার অমূল্য এই কথোপকথন, সত্যিই কানে বাজছে, এখনও। আর,এই দূর্লভ ছবি, মনের মধ্যে গেঁথে থাকবে, আজীবন।
প্রার্থনা করি, জয়রথের এই জয়যাত্রা অব্যাহত থাকবে, এমন করেই-
আশা রাখি,আগামীতেও এমন মনোরম সোনা ঝরা,শারদীয়া সুরে বেজে চলবে, আমাদের কাব্যের এই "আলোর বেণু"-