লিখতে লিখতে যা ইচ্ছে লিখে যাব। বলে থামি।
ভাবনার ডালপালা ভেদ করে উঠে রোদ।
ক্রোধ থেকে বাঁচার উপায় খুঁজি। কনফিডেন্স সব শেষ করে দিবে না তো?

একদিন নিখিলেশ চব্বিশ জুলাই মাসে মার খায়। গুলি খায়। মরে পড়ে থাকে।

এটা গল্প।

তবুও নিখিলেশ মরে গেছে। একা একা। কেউ দেখেছে কে দেখেনি তা নয়। কে আলাপ করে কে করে না তাও নয়। ওর মূর্তি হবে কি না। ওকে মনে রাখবে কি না ইবলিশ, ও জানে না। ও ভূত হয়ে গ্যারেজের কোনায় বসে থাকে। গ্যারেজের টিভিতে আবু সাঈদের ভিডিও দেখে। হাসিনার উড়ে যাওয়ার সিনেমা। তারপরের মহাবিশ্বের ভেতরেই একটা গ্যারেজের কোনায় ঝিম ধরে বসে থাকে। টিভিতে চোখ রেখে।

সিরিয়া একটি কয়লার নাম। জ্বলে
গাজা একটি কয়লার নাম। জ্বলে
ইউক্রেন একটি কয়লার নাম। জ্বলে
আর বাংলাদেশ!  

একটি ছাইয়ের স্তুপ। ভেতরে একটা আস্ত নিখিলেশ। হাতে কয়লা নিয়ে বসে আছে। যে কয়লাটা জ্বলে।