পৃৃথিবী যখন ঢেউয়ের সাগরে,
প্লাবিত আধারে।
মানুষ যখন আর নাহি মানুষ আর,
হয়েছে তো সৃৃষ্টির ও পূজারী।
কন্যা সন্তান আর নাহি বাচিতে পারিবে হে
আরবেরই ভূমিতে তাঁর।
যখন পিতার মনে হিত নাহি ছিল স্নেহ
তারি ওরসজাত পিতৃৃকন্যার উপর।
যেথায় নাহি ছিল স্নেহ,
এ যেন এক পাষাণ হৃৃদয়হীন জন্মদাতা!
তখন যে কি ঘটিল???
খোদার নিয়ামত ভোগ করে যে জন,
করে না তারি শোকর!
তার বদলে হায় নিজের মত করে চলে।
তখন খোদার রহমত হয়েছিল হায় ওই জাতির উপর।
সৃৃষ্টিকর্তা পাঠালেন জামানার প্রথম থেকে শেষ অবধি শ্রেষ্ট রাসূল, খাতামান নাবিয়্যিন, তিনি হলেন রহমতের ও বার্তাবাহক মোর প্রেমের নবিজী হ্জরত মুহাম্মদ মুস্তফা (স.)।স্রষ্টার অপার করুনায়, পেলাম মোরা মোদের সত্য-সঠিক পথের প্রদর্শক।
সৃৃষ্টা যখন চাহিলেন, স্বীয় বন্ধু মোর প্রিয় মুহাম্মদ (স.) -এর
সহিত করিবেন সাক্ষাৎ।
তখন জিব্রাঈলের দ্বারা পাঠালেন নিমন্ত্রণ মোদের নবীর সনে।
শুরুতে নবিজি বিস্মিত হলেন এবং অত:পর তাহার জাগিল প্রশ্ন?
স্রষ্টা! কি করে আমি ফেলে আসি আমার দরদি অভাবি উম্মত ছেড়ে!
এ ভূবণে হায় কেউ কারো নয়, ইহাই অতি সত্যি ভাইও
তাই, এক প্রেমের সাগর উম্মতের কান্ডারী আমার নুর নবীজি মুহাম্মদ (স.)।
নবিজী আপনিই মোদের কাছে রবের অপার নিয়ামত।
রোজ হাশরে,কবরে,মিযানে নবিজী আপনি মোদের বাচাঁর কান্ডারি।