ইংরেজি কবিতার বৈশিষ্ট্যগুলোতে বিভিন্ন ধরণের কাব্যিক উপাদান এবং শৈলীর উপস্থিতি দেখা যায়। ইংরেজি কবিতা সাধারণত ছন্দ, শব্দের খেলা, এবং ভাষার অভিব্যক্তিতে বৈচিত্র্য প্রদর্শন করে। এখানে ইংরেজি কবিতার কয়েকটি প্রধান বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো:
1. ছন্দ ও মাত্রা (Rhythm and Meter): ছন্দ এবং মাত্রার ব্যবহার ইংরেজি কবিতার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। শব্দ এবং বাক্যের পুনরাবৃত্তি কাব্যের সুর তৈরি করে, যা কবিতাকে সুরেলা এবং ছন্দবদ্ধ করে তোলে।
2. উপমা ও রূপক (Simile and Metaphor): ইংরেজি কবিতায় উপমা এবং রূপক প্রচুর ব্যবহৃত হয়। এসব শৈলী কবিতাকে আরও চিত্রময় এবং অর্থবহ করে তোলে। যেমন "Life is a journey" এ জীবনের সঙ্গে ভ্রমণের তুলনা করা হয়েছে।
3. চিত্রকল্প (Imagery): চিত্রকল্প কবিতার মধ্যে জীবন্ত দৃশ্য তৈরি করতে সাহায্য করে। এটি পাঠকদের অনুভূতি ও আবেগকে জাগ্রত করে, যার ফলে তারা কবিতার মধ্যে প্রেক্ষাপটটি স্পষ্টভাবে কল্পনা করতে পারে।
4. অলঙ্কার (Figures of Speech): ইংরেজি কবিতায় অলঙ্কারের ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়, যেমন অলঙ্কার, ব্যঞ্জনা, প্রতীক, ইত্যাদি। এগুলো কবিতার ভাবগাম্ভীর্য বৃদ্ধি করে।
5. প্রতীক ও ভাব (Symbolism and Mood): প্রতীক এবং বিশেষ ভাব প্রকাশ করে ইংরেজি কবিতা গভীরতা লাভ করে। কবিতার প্রতিটি লাইন ও শব্দের মধ্য দিয়ে বিশেষ ভাব বা আবেগ প্রকাশ পায়।
6. ছন্দময়তা ও ধ্বনি (Rhyme and Sound): বেশিরভাগ ইংরেজি কবিতা ছন্দময় থাকে, অর্থাৎ এক লাইন বা স্তবকে শেষের শব্দগুলো মিল রেখে সাজানো হয়। ধ্বনিও কবিতাকে সুরেলা এবং স্মরণীয় করে তোলে।
7. কবিতার কাঠামো (Structure): ইংরেজি কবিতায় বিভিন্ন কাঠামো অনুসরণ করা হয়, যেমন সনেট, লিমেরিক, এবং ফ্রি ভার্স। প্রতিটি ধরনের কবিতা ভিন্ন শৈলী এবং গঠন অনুসরণ করে।
ইংরেজি কবিতার এই বৈশিষ্ট্যগুলো কাব্যকে গভীরতা এবং মাধুর্য দেয়, যা পাঠককে কবিতার প্রতি আকৃষ্ট করে।