১.চারচাকা থেকে নেমে টিকিট কেটে,রসিদ হাতে খুঁজতে হবে
বাসযোগ্য বাড়ি।যখন মন অংশগ্রহণ করলেও অর্ধনগ্না মেয়েটির
নাচ শেষ হয় সকাল এগারোটায়।অতএব এগারোটায় এক পর্ব।
২.স্নান সেরে,কচি পাঁঠার ঝোল খেয়ে ফিরতে হবে বুকিং রুমে।
টেবিলের জিভে অপেক্ষা করবে রাম,ভদকার বোতল বা অন্য কিছু।
ঘুম যদি আসে আসতেই পারে তবে চারটের পরেই ভাঙা দরকার নইলে
টাকা যাবে ব্যাকার।প্রেমিকার বা অন্য কারো হাত জাপটিয়ে যা ইচ্ছে করতে
পারো পাহাড়ের বুকে।অতো টাকা খরচ করেছেন অমনি কি।
৩.সন্ধ্যায় হালকা মাল গিলে টলে যাবে,হয়তোবা পরপত্নীর গায়ে ঠোকর লাগবে।
মালের কী মাহাত্ম্য-,তবে মুখবন্ধের বা সহ্যতার জন্য হতে হবে দুজনকেই জাত হারামী।
প্রয়োজনে অন্য পুরুষ বা অন্য মহিলা।
৪.সাতটার মধ্যে যদি অর্ধনগ্নাদের কোমর দোলানো না আরম্ভ হয় বুঝে নেবে
ফুল পেমেন্ট মেটেনি।তবে আরম্ভ নিশ্চয়ই হবে।টাকা যে আপনি ঢুকিয়েছেন,
তার মতো বন্দোবস্ত নিশ্চয়ই পাবেন।গড়বড় হলে টাকা ডবলও পেতে পারেন।
৫. সমস্যা মিটে গেলে তারা কোমর দোলানো আরম্ভ করে দেবে।আপনার গালে
মাথায় বুকের কাছে কতকিছু করবে তা আর বলতে।আপনি শুধু খই ওড়ানোর
মতো টাকা উড়িয়ে যাবেন,দেখবেন কি হয়-শরীর নড়ে যাবে।
সবশেষ হলে রাত বারোটায় বিশেষ কিছু না থাকলেও পেতে পারেন সাঁওতাল রমনীর
ভরা যৌবনের ছোঁয়া ।আরেহ্ টাকা দেবেন তো আপনি,পরিষেবা দেব আমরা।(২৪×৭)