কবে কোন অন্ধকারে হঠাৎ জোছনারা মাখে রঙ স্নিগ্ধ ফাগুনের রাতে!
কৃষ্ণচূঁড়ার পাশ কাটিয়ে উঁকি মারে চাঁদ দিগন্তে-বিলাসে।
নক্ষত্রের তলে রমণীরা পোহায় স্নিগ্ধ-জোছনা!
সন্ধ্যার আকাশে আঁকে সে তার জীবনের একান্ত স্বপ্ন!
বনের ঝোঁপে ঝি ঝি পোকাদের শুনি গুঞ্জন,
হুতোম পেঁচা ডেকে ওঠে গম্ভীর স্বরে!
কবে কোন অন্ধকারে তমাল বনে দেখেছি লক্ষ্মী-পেঁচা।
মৃদুল বাতাসের গন্ধে খুঁজেছি সেই প্রিয় স্বাদ!
ওড়েছে মহাসুখে এদিক-ওদিক জোনাকি পোকার দল।
দস্যি ছেলেরা বাক্সে ঢেলেছে আলোর ফোয়ারা।
কবে কোন অন্ধকারে শিমুলের ডালে বেঁধেছি স্বপ্ন- খুঁজেছি আশা,
জোছনারা ফুলে ফুলে কাব্য-অনুরাগে ফিক হেসে তায় মাখামাখি!
কবে কোন অন্ধকারে ধার্মিক ব্রহ্মদত্তি গরীব বামুনের তরে বাড়ায়েছিলো হাত-ফুটায়েছিলো মুখে হাসি বামন-বামনীর!অশত্থ বটের সে কালো ছায়া আজ ভয়হীন নিবিড় প্রেমের বন্ধন!