রামধনুর ঐ সাত রঙে মোড়া আমদের বিদ্যালয়,
যেথায় কত না আদর যতনে পাঠ্য শেখানো হয়।
এখানে জন্ম বহু জ্ঞানী আর মেধাবী ছাত্র গুনী,
কেউবা ডাক্তার কেউ পাইলট আপন স্বপ্ন বুনি।
পিতা-মাতা তূল্য আমাদের নামি-দামি শিক্ষক,
তারাও শাসন স্নেহদৃষ্টিতে শেখান জীবনের ছক।
শিক্ষকের বকুনি, টিফিন আড্ডা স্মৃতির বালুচরে,
চেনা বন্ধুরা বারেবারে কেন ক্রমে যায় দূরে সরে।
স্কুল পলানো,পড়ায় লুকোচুরি তা বড্ড মনে পড়ে,
শিক্ষকরাও ধরে তদবীর করে পুনঃ চেতনা গড়ে।
বন্ধুবান্ধবের খুনসুটি একতায় ভয়কে করিতাম জয়,
ফাস্ট বেঞ্চ,দুষ্টু মিষ্টি গল্পকথার হবেনা কখনো লয়।
হারিয়ে গেছে শৈশবের উচ্ছ্বাস ঐ শিক্ষালয়ের দিন,
গালভরা হাসি শুধুই বর্ণচোরা দিনগুলি লাগে ক্ষীণ।
সারাদেশে আজও আলো ছড়ায় মোদের বিদ্যালয়,
সুনাম খ্যাতিতে সদা এগিয়ে চলছে নদী যেমন বয়।
যাদের ঘিরে উৎসাহ চেতনা তারা দিল বদান্য করে,
বিনিময়ে কভু পারিনি কিছুই দিতে স্মরি শ্রদ্ধাভরে।
আমাদের এই মেলবন্ধনে আজি প্রান থেকে প্রাণে,
গুরুর হেতু আলোকিত সমাজ শিক্ষার জয়গানে।
গল্প আড্ডা আর খেলাধুলায় মুখরিত যেসব দিন,
স্কুল আঙিনায় দুরন্ত ছুটে চলা স্মৃতিতে অমলিন।