দেও গো তোমার বাঁশিখানা
দেও গো তাড়াতাড়ি,
বাঁশির সুর শুনিয়া কইন্যা
আইসো বাগান বাড়ি।
সন্ধ্যা হলে চাঁদের আলোয়
বসি গাছের তলায়,
রোজ দু্জনের কথা হতো
হাসি আর ঠাট্টায়,
এইভাবে যে দিন কেটে যায়
চার চারটি বছর,
হঠাৎ কইন্যার কি হইলো
শুনলো না মোর বাঁশির খবর!
দিন চলে যায় রাত চলে যায়
কইন্যা নাহি আসে!
দুই দুইটা বছর গেলো
রূপসীর আশে আশে।
তবু আমি হাল না ছাড়ি
তোমার পথও চাইয়া,
তোরই আশায় অহর্নিশি
বাঁশি যাই বাঁজাইয়া।
হঠাৎ একদিন গভীর রাতে
আসলে কইন্যা ফিরি ;
পাশে একটি ছোট্ট পরি
গায়ে রঙিন শাড়ি!
.........(চলবে)