তপ্তদুপুরে আজ একটুও মাথা ঘামেনি আমার ,
না, একটুও না।
ফুপিয়ে ওঠিনি অতিষ্ঠ অত্যুষ্ণ গরমেও,
কেননা শেষ মোড়ের রাস্তায় আজ জ্বলন্ত খরার নিরঙ্কুশ পরাজয় দেখেছি,
পরিত্যক্ত খাবারের সাথেই ডাস্টবিনে খরার পরিত্রাণ দেখেছি তার !
কৃষ্ণাকায় ছোট ছোট দেহের বিমোহক নয়নে তপ্ত অন্নে উদর পূজা,
প্রজ্বলিত সূর্য্যকীরণের ন্যায় প্রদ্বীপ্ত হাসি,
আহা! কি সুন্দর তৃপ্তি।
কি নয়নাভিরাম দৃশ্য!!
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নরপতিদের ঘর্মাক্ত শরীর দেখে হাসি চেপে রাখতে খুব কষ্ট হচ্ছে!
সেই সাথে একই পরিমাণ কষ্ট হচ্ছে তাদের অন্তখরা দেখে,
অবশ্য আমাদের বৈশিষ্ট্যটাই এমন
যে খরায় পরিত্রাণ মিলে কান মিলে না তার,
অপ্রতিরোধ্য খরা নিয়ে টনক নড়ছে সবার!