চন্দ্রাবতী তুমি'ত আমাকে ছাড়া বেশ আছো!
অন্তর্দাহ ব্যথা বুকে নিয়ে, জীর্ণ , শীর্ণ,
দাঁড়িয়ে আছি নিস্তেজ দরিয়ার পাশে!
কাতর কণ্ঠে মায়া বড়া চোখে তরঙ্গিণী সু ধায়?
বিরহের  অনল বুকে নিয়ে, "আহ"!
তীব্র  আহাজারি করো তুমি,  
চোখে ঈষৎ  জল কথায়?
আমি রহিলাম নিস্তব্ধ কি কহিমু হেথায়!
ভাঙ্গা হৃদয় ভরা কান্ত মন নিয়ে সেথায়
অন্বেষণ করি নরকের রাজা কে,
বলি হায় মশাই প্রাসাদে আমাকে কিঞ্চিৎ
দাওনা সম ঠাঁই ।
আমি যে পাগল প্রেমিক কলিজা পুরা মনুষ্য মলিন,
কি হবে এই জগতে থেকে মোরে বাতাওনা ভ্রাতা!?
জগত এই সংসারে প্রেম বিদ্বেষী
মনুষ্য মানব মোর প্রেমকে জবাই করেছে,
চুষে নিয়েছে বধন থেকে মেরে রক্ত!
মোরে দাও গো মশাই একটু নরকে ঠাঁই।
বয়ে চলা রক্তের গাঢ় লাল ওই নরক
সমুদ্রের তলদেশে, গড়ে তুলবো আপন হাতে
কাড়ার জিঞ্জির!
প্রেম বিদ্বেষী মনুষ্যত্ব মানবের জন্য,
                   চন্দ্রাবতি আমি এখন নরকের
সন্ধানে!!

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,.,,
উৎসর্গ,, সুহা'কে,
রচনা,, ১৩/০৩/২০২২-
কিশোর গঞ্জ ধনু নদীতে ভ্রমণ সময়,,