প্রীতম, যদি বসন্ত ছোয় তোমার চিম্বুক
আমি ভুগি স্থিতিহীনতায়।
তুমি মুগ্ধ হও কুয়াশার ভোরে,
ইর্ষায় কাতর আমার চোখ!
তোমার ললাটে হাসি বৃষ্টির শব্দে,
কেনো দূরুদূরু কাপে মোর বুক?
যেনো, তোমার অলক্ষ্যে তোমার “প্রতিমার” বুক ঘেরা লোহার প্রাচীরে,
বর্তমান ব্যার্থ হয় ছাপ ফেলার প্রচেস্টায়।
এ যে প্রেম, এ যে চুক্তি,
যেনো অশ্রুহীন চোখের স্বিকারক্তী।
তুমি জুড়ে থাকো মোহে,
দিন কিংবা রাতে,
কেনো বাদ যাও না তন্দ্রায়?
তবো মিশে আছো আলতার রঙে,
অতপর যত্নে লুকানো কাজল!
থেকো আমার বেজে উঠা কাচের চুড়িতে।
যেনো তুমি তৃপ্তির অপর পৃষ্ঠা।
এযে প্রতিজ্ঞা, যেনো থাকবে
বন্ধ হওয়া চোখের ওপারেও।
তুমি মোর রক্তের রং,
তুমি মোর রক্তের রং,
তুমি মোর রক্তের রং,
”মুঠো আজ দিলাম খুলে
তোমার যে মুক্তি”।