মাকড়সাদের গাঁও দেখেছে
পায়ের কারিশমাও দেখেছে
আর দেখেছে কেমন করে–
বুনছে তারা জাল;
কুয়াশারা শিশির হয়ে
ঘুম জড়ানো নিশির ভয়ে
আঁকড়ে থাকে জালের গায়ে–
ওই পুরো শীতকাল।
ছোট্ট খোকা ভাবছে বসে
জালগুলো সব শিশির রসে–
চুপসে এবং ভিজে;
রহস্য এর বের করা চাই
ভাবতে হবে ভিন্ন উপায়–
কী করা যায়, কী যে!
এই ছুতোতে মাকড়সাদের বাড়ি;
ছুঁতে গিয়ে শিশির তাড়াতাড়ি–
ছিড়ে গেল মাকড়সাদের জাল।
রাগের চোটে মাকড়সা এক এসে,
কামড় দিলো; যার বেদনা ঠেসে–
খোকার মনে থাকবে বহুকাল।
২২-ই নভেম্বর, ২০১৯
লামা বান্দরবান
#