টাঙ্গন ছুটছে  সর্বশুচি-আগি
নষ্টেন্দুকলায় ত্রিটিষ্টপে পাড়ি
নির্মুট-পর্ণখন্ড,বীজন,খবারি
শিখরী,স্রবন্তী,নীরধি,ফনি ছাড়ি
বাহির হয়ে তোমাকে খুঁজি।

তুমি একদিন সে জন হবে
আমার চিত্রিণী হিমধামা নক্তে
চাই তোমাকে দেখতে কিঞ্জলে
ব্যাথা ভুলে সুমনের সৌরভে।

চাই প্রিয় অবলাকে দেখতে
অষ্টপদ হয়ে নেত্র-লোচন  স্বপ্নে
যে মোর ভুল ভাঙাবে সযত্নে
অবনিন্দ্র সমকষ্ট কষ্টকে বাঁধবে
একটি স্বচ্ছ আনন্দের ওপারে।

যে মোরে হাসতে শেখাবে
বাঁচতে শেখাবে অরাতি ভীরে,
ইন্দুকানতায় গল্প শুনাবে
আফতাব বিরণ্য হয়ে উঠবে
জীবনে নীরদ,অশুরা বিদায়ে
চপলে মন প্রাণ খুলে হাসবে।

হে আগুন্তক রমণী!কে তুমি?
তোমাকে চাই সুন্দরে সুন্দরী
অন্যের কাছে নয় শুধু তারই
যে তোমায় করেছে মাধুরী।

চাই তুমি হবে সে জন মা
যার মন ভরা থাকবে মমতা,
অন্যকে শিখাবে ভালোবাসা
আন্তরিকতার চিত্র-অর্থটা।

আমি চাই হবে সে রমণী তুমি
যার দিল ভরা মুচকি হাসি
বিশ্বাসঘাতকতার ছাপ নাহি
সুন্দর স্বচ্ছ কাচের ন্যায় মানবী।

চাই সে কামিনী,
নিশীতে জাগাবে নিজে জাগি
দু,চোখের জলে মুখটা ভাসি
দিবে দোয়া বলবে জগৎবাসী
চাইবে নবীজির কথা স্মরণকরী।

স্ব-ব্যথা লুকায়ে রাখি
বলতে জানবে ভালো আছি
শুধু বলবে কমলে নিজ স্বামী।

অন্যের দুখে কাঁদবে সে জন
ব্যথার বোঝা ভাগাভাগি মন
বলবে সবাই মোরা আপনজন।

মিষ্টি-মুখ,শান্তি প্রিয় প্রমদা
জানিনা কোথা  তোমার ঠিকানা
দুজনের দেখা হবে কি হবে না
জানিনা বিধির বিধান লেখা
তোমার পানে চেয়ে রব একা।