অনন্ত নক্ষত্রবীথি তুমি
মিটিমিটি করে জ্বলতে থাকো আপন ভুবনে,
ভালবাসা আমার তেমনি করে মিটিমিটি জ্বলে
আপন নক্ষত্র ভুবনে ,
আলো - অন্ধকারের দিশারী হয়ে ।
নক্ষত্র তুমি যেমনি করে
আলো - অন্ধকারে তোমার ভালবাসার আকাশকে রাঙিয়ে তোলও ,
আমিও ঠিক তেমনি করে
আমার ভালবাসাকে রাঙিয়ে দেই ।
কখনও কবিতার লাইন হয়ে
কখনওবা রঙ তুলির আঁচরে,
কখনওবা নীল রঙের খামে ।
ভালবাসার অশ্রু ভিজানো কালিতে
পূর্বফল্গুনী, বিশাখা, চিত্রা , অনুরাধা
নামের বৈচিত্র্যতায় তুমি যেমনি করে
তোমার ভালবাসাকে মূর্ছাইত করে রাখ
আমিও ঠিক তেমনি করে
আমার কল্পলোকে ভালবাসাকে রংধনুর সাত নামে ডাকি ।
তাইত এই আমি অনন্ত নক্ষত্র হাতে নিয়ে
আজও তোমারই অপেক্ষায় ।
প্রস্থানে তীব্র হাহাকারের জন্ম নেয়
দুঃখ বা কষ্টও তখন ছেড়ে চলে যায় ।
পড়ে থাকে নীরব নিথর তীব্র শুন্যতা ,
অন্ধকার থেকে আরও তীব্র অন্ধকার,
শূন্যতার ভিতরের তীব্র শূন্যতা
মালবিকা তার চেয়ে সেই ভাল
তুমি আমার আপন ভুবনে নক্ষত্র হয়ে
জ্বলজ্বল করে জ্বলতে থাকো
আলো - অন্ধকারের দিশারী হয়ে............... ।