কে তুমি হরিদাসী?আলোটা নিভিয়ে দেখো আমি কতটামানুষ খেতে ভালোবাসি!আমি কেউ না অথচ তুমি ভয় পেয়ে ভীত পায়ে পায়ে যেতে যেতে হয়ত সিলিংফ্যানে ঝুলবে।তুমিও কেউ নও।দেহ।দেহ? জীবন্ত বা মৃত।জল দাও।আরো জল দাও।প্রতিটা গাছ হোক অরণ্যের কেউ একজনবা নদীটার কাছে কাঁচ গুড়ো শিশিরের ভেতর যে বিষ ঘুমের ছলে উঁকি দেয় তার থেকে দূরে সবআর প্রতিস্থাপিত করা সম্ভব নয়।সবাই জানে।আকাশ কেনার হুটোপাটি এখন।কে তুমি হরিদাসী?মনখারাপকরছো!সবাই জানে।তোমার সাথে কি সব ঘটেছেওই নিয়ে আমি কেমন মানান সই ছি ছি বলে আরো নিচে নামিয়ে দিতে পারিনাটকের খলনায়কের মতো।তা তোমার প্রথম দেখা নয়।নখে ধার আছে।চোখে চতুরতা।লালায় বিষ।ঘামে মাদকতা আছে।জানো তো।তবু খুব ভিতরে এক তরঙ্গ দুই তরঙ্গের ঘাড়ে পড়ে বলে সাজা প্রাপ্ত আসামীরা ভুলতে পারে না।তাই ঘটনা টা আবার ঘটে।বারবার ঘটে।তুমি তো পারো সব বিষক্ষয় করে জয় বলে কাছে টানতে।তুমি তো পারো একটা শিশুকে তোমার শাস্ত্র মতো তালিম দিতে।একটা মা পারে।একটা মাকে বলা।এমন মা যে প্রত্যক্ষ দৃশ্যকে পাল্টে দিয়ে লুকিয়ে ফেলল ছেলেকে।তাকে বলা।
কবিতাটি ৪১৩ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়: ১৩/০৬/২০১৬, ০৯:৩২ মি: