স্নেহ ও ভালোবাসার গোচরে ব্যক্ত উক্ত কথোপকথন,
তোমার বচন ভঙ্গি শ্রুতিসুখকর লাগছে আমার প্রাণে শোভন।
পার্বতীর হাসিতে ফুল ফুটে দিবানিশি,
মুক্ত মনে মুগ্ধ হয়ে ভালোবাসি তোমায় প্রিয়সী।
তোমার ডাকে সিক্ত অনুরণন যেন মধুর শ্রুতি,
তৃষ্ণা মেটাতে জল ঢেলে দাও
শান্তনাতে মিলে শান্তির প্রতিশ্রুতি।
দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে খুঁজি তোমায় আমি নিরবধি,
তোমার কোলে নিদ্রায় বিভোর থাকতে চাই শেষ অবধি।
চোখের আড়ালে থাকিলে তুমি
মন উষ্ণতায় অনুভবে রয়,
তোমার আলিঙ্গনে পুষ্প প্রস্ফুটিত আলোয় আলোকিত উদ্ভাসিত হয়।
ঘরকন্না রত্নগর্ভা তুমি যখন হও ,
জীবে ধনরত্ন দান করে বিকশিত হয় ঔরসসন্তান তুমি সর্বউত্তম আমার বউ।
কর্ম প্রদর্শনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করোনা তুমি,
চলমান চল পূর্তিতে কর্মে খ্যান্ত নয় তুমি
কভু দেখিনি বারংবার আমি।
স্বামীর অতৃপ্তি মিটিয়ে দেবো বলে বিসর্জনে ত্যাগি,
মোহ কামনায় অধীর ব্যাকুল তোমাতে আছে সংগতি ।
আহা কী মধুর সম্পর্কে জড়ালে অন্য রকম স্বাদ দিলে এ ভবে, আমি ধন্য সবে এই কথায় বলবো তোমায় তবে।
তুমি আমার গুনবতী পত্নী,
তুমি আমার জন্য পূন্যবতী অর্ধাঙ্গিনী ।
তুমি অনেক মানবিক মানুষ
তুমি দেখাওনি কখনো তোমার মধ্যে দোষ।
তুমি দায়িত্বে অতুলনীয় পরিপূর্ণ মনুষ্যত্বে গর্বিত আমি সন্তোষ।