সময়ের কার্ণিশে শ্যাওলার স্তর যখন ক্লান্তির চাদরে
ঢেকে দিতে চায় আমাদের স্বপ্ন ও দীপাবলি রাত,
মুছে দিতে চায় কবিতার যতো ঘ্রাণ, তখন অসমাপ্ত বেদনা বুকে
বিবর্ণ দরজার পাশে আমি শেষ বিকেলের ছায়া-রোদ মেখে
রোপণ করি আগত সব কালের শস্য-কণা।
বর্ষার আঙ্গিনায় প্রকৃতির পোয়াতি পাতার ভিড়ে
জলের জলকেলি এখন থেমে গেছে, তাই আঁকাবাঁকা বনেদী রাস্তার মোড়ে
সমস্ত কবিতার শরীরে দেখছি কাল রাতের শিউলির মুগ্ধ চাহনী!
মনে হল এবার বুঝি শরতের গল্প লেখা হবে।