জীবনের ষোলকলা অনুভূতিতে ক্রমশ পালাচ্ছে জীবন
যদিও ব্যক্তিগত দর্শন মূলত প্রত্যেকের নিজস্ব
তবু কোথাও না কোথাও
একটা অলিখিত সমন্বয় রয়ে যায়।
শৈশব কৈশোর যৌবন কিংবা বার্ধক্য নামের সাঁকো
ডিঙ্গিয়ে চলে প্রতিটা মানুষের অনাগত সময়,
ভালোবাসা আর বিশ্বাসের হাত ধরে
বাঁচার চেষ্টা থাকে মানুষের সময় বন্ধনীর।
অন্ধকারে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকা অকর্তব্যগুলো খসখসে
সমস্ত স্পর্ধা ডিঙ্গিয়ে আলোর প্রস্তাবে
জীবনের মূল সংজ্ঞা কিংবা যতিচিহ্ন আঁকে
বনস্পতি বৃক্ষদের ছায়ায় নিষ্পাপ কথালিপি।