শ্রদ্ধেয় আব্বাজান,
শত সহস্র সালাম গ্রহণ করিবেন।পর সমাচার আপনি ভালো আছেন। বড্ডো অভাবে পড়িয়া লিখিতে বসিলাম। পত্রখানা যখন পঠিত করিবেন কিঞ্চিৎ হাস্য ছাড়িয়া লইবেন। পত্র কথ্য উল্লেখশ্রাবণমাত্র চিন্তায় পড়িয়া যাইবেন। আপনার একমাত্র বৎস্য কি চাহাইতে পারে । তাহা আপনার বোধগম্য।অন্তঃকরণ বায়ূশখা লাগিয়া যাইবে। তা আমি পরোক্ষ করিতে পাইতাছি। খড় বিশিষ্ট কুঠির ছাউনি মালিক হইয়া, কি করিয়া অর্থ আসিবে। চিন্তামগ্ন পড়িয়া শ্রম বাড়িয়া অর্থকরি পাঠাইয়া দিবেন। অর্থকড়ি মূল্য কমিয়া দ্রব্য পণ্য হুতাশান লাগিয়াছে। পাদুকা মাপে জীবন চালিয়া,কষ্ট লইয়া গমন করিতেছি। ইতস্তত না করিয়া সামান্য অর্থকড়ি বাড়িয়া দিবেন। জ্ঞান ভাণ্ড প্রসার করিবার লাইগা কিছু প্রস্তুক লইতে হবে। অধ্যয়ন যে আনন্দ জিনিস নয় তাহা বুঝিতে পারছি হাড়ে হাড়ে। অর্থকড়ি অভাব লইয়া বিদ্যা অর্জন করিতে চাওয়া বিলাসিতা। জ্ঞানিরা আমরা লইয়া ভীষণ ক্ষেপিয়া যাইবেন। জ্ঞান ভান্ডে হুতাশান লাগিয়া যাই। পড়ালেখা লইয়া আমার ব্যক্তব যদি জ্ঞানি সমাজ জানিতে পারিত। নির্বিধায় আমারে লইয়া মানব বন্ধন করিত। জ্ঞানিরা তাহার আদি রুপ হারিয়া গিয়াছে। অতি নঘ্য বিষয় লইয়া ঝড় তুলিতে সময়ের অপেক্ষা যে করিবে না। সমাজে তাহাদের দিক হতেই,মূর্খ বলিয়া সমাজে স্বীকৃত পাইতাম। কোথায় কোথায় আমার পুল্ক বানাইয়া, হুতাশান দিয়ে স্লোগানে চারদিকে মুখরিত করিত। বলি দ্বন্দ্ব আর না বাড়িয়া জোর করিয়া হলেই মগজে কিছু জ্ঞান লইতে হবে। সেই বিষয়াদি একটু শুভদৃষ্টি তাকাইয়া অর্থকড়ি পাঠাইয়া দিবেন। আমার কথ্য শুনিয়া রাগিয়া যাইবেন,তাহা বুঝিয়া লইয়াছি।এই সমাজ আমার দায়িত্ব গ্রহণ করিবে না। তাই আপনার সাথে দ্বন্দ্ব লাগাইয়া । বিপদসংকুল বাস করিবার বিন্দু মাত্র ইচ্ছা পোষণ কারার সাহস হইবে না। আমি রাষ্ট্রের বাহ্যিক আনুগত্য শিকার করিয়া লইছে তখন, যখন আপনাকে ভাবিতাম রাষ্ট্র নায়ক। দিন দিন বাড়িয়া উঠেছে ক্ষুদ্র রাষ্ট্র হইতে বড় রাষ্ট্রকে বুঝিয়াছি। তা মানিয়া নিয়াছি মন প্রাণ হইতে। মানিয়া লইতে পারি না, তাহাদের অবুঝ কিছু নৈতিকতা লইয়া। তাহাতে কান্যপাত করিবে না,সমাধানকৃত উদ্যোগ গ্রহণ হইবে না। আমার ক্ষুদ্র রাষ্ট্রই আমার ব্যথা বুঝিয়া লইবে। সমাধান করিবার আপ্রাণ চেষ্টা করিবেন,তাহা জানিয়াছি শিশুকাল হইতে। আপনার প্রতি চিরকৃতজ্ঞ জ্ঞপন করিতেছি।
পরিশেষে বলিতে চাই শিক্ষার গুরুত্ব আপনি পরিধাপন করিতে পারিয়াছেন বলিয়া-আজ বৎস্য কে জ্ঞান আহরণ পাঠিয়াছেন। তাহা যে অথৈই সাগরে নিক্ষেপ করিয়াছেন।তা যদি জানিতে পাইতেন।বড্ডো কষ্ট লইয়া হতাশার পড়িতেন।
জীবন ব্যয় বাড়িয়া গিয়াছে,তাহা পূর্ণিমা চাঁদে মত দুষ্প্রাপ্য হইয়া যাচ্ছে।দেশের ভাণ্ড টান পড়িয়াছে।চারদিকে গুণজন উঠিয়াছে।তাহা এই কলম জ্ঞানীদের কল্যাণে।তাহা যদি বুঝিয়া পাইতেন।জ্ঞানপাপ তাহা যে মহাপাপ নির্বিধায় তা বলিতেন।সভ্য সমাজ বলিয়া তাহাদের অনুকরণে চোর বিদ্যার অর্জন সহায়ক হইয়াছে।ক্ষুদ্র জ্ঞান ভাণ্ড লইয়া-সভ্য সমাজ লইয়া বলিবার সাহস যে মহাপাপ বলিয়া গণ্য হইবে। তাহা বুঝিতে পারিতেছি।সাহিত্য পাতায় কবির কথ্য যে, তোষামোদ ঢুকিয়াছে।বিজ্ঞান আর বিজ্ঞদের কথ্য বলিতে লজ্জিত হইয়া যায়। চোর ডাকাত মিলিয়া ভ্রষ্ট নীতি প্রেরণ করিয়া। মুমূর্ষু দেশে হাল ধরিয়া সভ্য সমাজে মহাজন।
প্রসঙ্গ হারিয়া কিছু নীতি কথ্য কান্যপাত করিলাম। ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখিবেন। অর্থকড়ি পাঠাইয়া দিবেন। আজ শেষ করিলাম।
বি.দ্রষ্ট : সাধূ ভাষা লেখার চেষ্টা করিলাম। ভুল হলে ক্ষমা করিবেন।