রাত্রি অম্বর এক ফালি চাঁদ আলোক ছড়ায় কতো,
রৌশনী ঢালে পরের ঘরে নিজের হৃদে ক্ষতো।
তপ্ত মরু সুর্যালোকে বিদ্বেষী ভাব মনে,
রাত্রি হলে তারার সাথে পিরিত সংগোপনে।
শুভ্রতা সব মলিন বিলীন কাঁপে নিজের কঙ্কণ,
জ্যোৎস্নারা সব আলো ছড়ায় মিছে আলো অঙ্কন।
আরশিতে যে নিজকে দেখা মেকি সাজের সাজে,
হৃদ গহীনে বেদন সে সুর অগ্নি সুরে বাজে।
অঙ্গে জড়াও জ্যোৎস্না শাড়ী শ্রোণীতে চন্দ্রহার,
পরের হৃদয় তৃপ্ত করো, নিজ হৃদে হাহাকার।।