যখন দেখি কালো,
এলোপাথাড়ি মেঘ,
এক নিমেষে সূর্যকে ডেকে নেয়।
সূ্র্যের তীব্র তাপ শুষে নেয় !
তখন মনে পরে নজরুল তোমার, বিদ্রোহী কণ্ঠের বাণী।
সাহিত্যের শিক্ষক তুমি,
আগুনের ফুলকার ধ্বনি।
আবার
তুমি সেই, কাদা জলের মাটি।
অল্প কষ্টেই চক্ষু ভারী।
তোমার প্রেমের সুরেতে,
কত বাঁধা ভাঙ্গিলে
কত বিপত্তি পার করিলে ।
তোমার হস্ত চুম্বন করে,
বাংলার মাটি
যেকোনো পথ
অচেনা সুরের
খেতের হাওয়া
নীল আকাশের পাখি।
বাংলার এক অংশ তুমি, সবার মাঝে দেখি !
তুমি সেই দক্ষিণের হাওয়া,
নি:তব্দ সন্ধ্যাবেলা ।
হে, সোনার মাটি।
তুই যাকে গর্ভে তুলে নিলি,
সে তোর আপন সন্তান, তোর স্তনন করেছে পান।
সে তো তোর দেহেরই,
এক অংশ !
সে বাংলা মায়েরই পুত্র!
যার গান পাখিরা গায়, বাতাসের তালে তালে বয়ে যায়।
যার বিদ্রোহ আগুনকেও,
হার মানায়।
সেই পুত্রের জননী "তুই"।
তাকে, আগলে রাখিস ধরে।
জানি, তোর গর্বে বুক যাচ্ছে চিরে। .......