অতি মুনাফালোভী অসাধু বণিকগণ
মর্জিমত দ্রব্যের মূল্য করে নির্ধারণ।
দুর্মূল্যের নৈরাজ্যে হতাশাগ্রস্ত জনগণ!
জনতার প্রতিনিধি কতটা করে নিয়ন্ত্রণ?
এতো জনতার প্রতি নিপীড়ন অমানবিক!
নৈতিক মূল্যবোধহীনের কাছে স্বাভাবিক।
অথর্ব করে দেয় মানুষের স্বচ্ছলতার গতি!
পরিবর্তন করতে লাগে না কারো সম্মতি।
এদের চেয়েও আছে বড় মুনাফাখোর,
কোরআন হাদিসে পারদর্শী, জোচ্চোর।
জাহান্নামের আযাব সম্পর্কে সে অবহিত
সেসব পোশাকধারী ধর্মগুরু চরম ঘৃণিত!
মানুষের সরলতাকে পূঁজি করে প্রতিনিয়ত
স্বার্থের জন্য মনগড়া নসিহতে করে দীক্ষিত।
ভাগ্যক্রমে যদি হেদায়েতের পথ যান পেয়ে
তার সত্যতা পেতে চান তার কাছে যেয়ে।
স্বর্গ থেকে নামিয়ে নরকে করতে ভূলুণ্ঠিন
কষ্মিণকালেও হবে না সে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠিত।
কে বেশি ভয়ঙ্কর বণিক নাকি ধর্ম ব্যবসায়ী?
বণিক দুনিয়া ধ্বংস করে যা অতি ক্ষণস্থায়ী।
ধর্ম ব্যবসায়ী করছে পরকাল ধ্বংস যা স্থায়ী
উপলব্ধি করতে হবে এর জন্য কে হবে দায়ী।।
সুপথপ্রাপ্তরা আকিদার করতে যেও না যাচাই,
জ্ঞান আহরণ করো নইলে গুরু ভরবে খাঁচায়।
১৩/০৮/২০২৩ খ্রিঃ