হ্যা রাজাকার তুমি,,,
কারন তুমি দেশের অর্জুন শিরার প্রতি শ্রদ্ধা চেন না।
চেন না পদ্মা মেঘনা যমুনার জলে
ভাসাতে শত কোটি ্নীল পদ্ম ফুল।
হ্যা তুমি রাজাকার,,মহা রাজাকার
কারন তুমি জীবন্ত শাপলা বনের পাহারা দিতে
চিনই না।
দিতে চাও না সামান্য ঘাম কিবা শ্বাস
তাদের রক্ত দুয়ারে,,।
যে দুয়ারে দোয়েলের জন্ম হয়েছিল
মৃত্যু কোলে নিয়ে।
হ্যা হ্যা তুমি রাজাকারের চেয়েও রাজাকার
এই সময়ে।।
কারন তুমি চাও না,,
আম বনের পাতায় পাতায় যে সুবাস
নিয়ে করে যাচ্ছ খেলা এখনে,,মহামধুরে।।
সেই আম বনের প্রতি গোড়ায়
ঢেলে দিতে জল,,আপনার স্বার্থ নদী হতে!
তোমার স্বার্থ তুমি সোনা খেতে চাও সব
তুমি লোভী কারন তুমি পদ্মার জল খেতে চাও সব
তুমি হীনমন্য কারন তুমি অগ্রাহনের ফসল চাও সব
তুমি বেইমান কারন তুমি ভুলে গেছ
সেই সকল শ্রমিকের অমৃত ঘাম।
যে ঘামের মহাবিল্পবে জন্ম হয়েছে তোমার,,,।
লাল সবুজের পতাকা নিয়ে মুখে
তোমারই মাতৃ গর্ভে।
যারা তোমার কন্ঠে এনে দিয়েছে এত দম,,
যারা তোমার হাতে তুলে দিয়েছে অধিকার চাওয়ার অধিকার
যারা তোমার চোখে ঢেলে দিয়েছে চোখ
যারা তোমার পায়ে লাগিয়ে দিয়েছে ,,
পা হবার তিড়িং বিড়িং নাঁচার এমন বল
যারা তোমার মুখে সাজিয়ে দিয়েছে
স্লোগান দেওয়ার ভাষা।
আজ তুমি সেই স্লোগান দিয়েই বলছ
নানান নাঁচনে নানান অশ্লীল চেতনায়,,।
তাদের রক্ত ধারায় তোমার বাগানের
তোমার অংশের ফুল
পারবে না তুমি দিতে
পারবে না তুমি দিতে
তোমার
অধিকার যন্ত্রনায়।
সেদিন যারা মারতে চেয়েছিল ওদের
বন্দুকের নিশানায়।
আজ তুমি তাদের কবরে ফুল দিতে
কেঁদে উঠছ
সুর তুলে ওই বন্দুকের ভাষায় ভাষায়।।
তোমার থালার ভাত হতে ,,এক মুটি ভাত
তুমি পারবেই না দিতে
মুক্তিযোদ্ধার চরণের চরণ চিহ্নে
তোমার ক্ষুধার ,,,,কামনায় , বাসনায়!!
তোমাকে রাজাকার বলব নাত কী বলব
বলো হ্যা প্রিয়
তোমার এমন
মহা দূর্গন্ধের ভাবনায়,,চেতনায়?
#######################
রুবেল চন্দ্র দাস
প্যারিস
১৫/০৭/২৪