প্রাণের অনুভূতিতে অনন্তের অভিযাত্রী
লিঙ্গ ভেদে কেউ পাত্র কেউ বা পাত্রী।
যুগের টানে স্বার্থের প্রয়োজনে
ছুটে চলা কত যৌগিক বন্ধনে।

মৌলিক চাহিদার সন্ধানে অভিযাত্রীর যাত্রা
মেধার ধারে মেলে জীবনের কাংখিত মাত্রা।
সকল প্রাণে বহে না অলীকের হিমেল হাওয়া
নিরন্তর সংগ্রামে তবু লক্ষে এগিয়ে যাওয়া।

বিচরণ ভূমি পাহাড় পর্বত নদী নালা
অপার প্রকৃতির রূপে মনে লাগে দোলা।
দুষ্টের প্রলোভনে নীতি হারায় দিশা
অজান্তে আলিঙ্গন করে অমানিশা।  

ভ্রান্ত পথের অভিযাত্রীর কষ্টে ভরা জীবন
কালের পরিক্রমায়  রঙ্গিন নেশায় জারণ।
সৎ কর্মে গড়িলে ভীত অসীমের আশায়
জড়াবেনা হায়! অযাচিত মোহের মায়ায়।

চাঁদের বুকে পদচিহ্ন দুরন্ত অভিযাত্রীর
কৃত্রিমতার আবহে নগর বন্দর ধরিত্রীর।
নতুন প্রযুক্তি ঘুড়িয়ে দিচ্ছে জীবনের মোড়
বাড়ছে অভিযাত্রীর জীবন চক্রের দৌড়।


রাত ১০:২৩ মিনিট, রচনা ব্যাপ্তি কাল ৫ দিন।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪ ইংরেজি, ঢাকা-১২১৬।

অভিযাত্রীক-২০২৪