আমি সুন্দর মুখ দেখিয়াছি,
দেখিয়াছি কারুকার্য খচিত হাসি।
উন্নত গজদন্তে যেন–
চিকন সূরের বাঁশি।

অট্ট হাসি বড্ড লাগে,
মুচকি হাসিতে দোলা জ্বাগে।
দীঘল চুলে হৃদয় দোলায়,
কিসের নেশায় আপন ভোলায়।
বাঁকা ঠোঁটের ফাঁকা হাসি,
জোড়া-শালিক পাশাপাশি।
তোমার ভূষণ রক্ত বরণ,
আমার হৃদয় করলো হরণ।
রক্ত বরণ কাচের চুড়ি,
আওয়াজ খানির নেইকো জুড়ি।

আপন মনে ঝিলের জলে ,
প্রকৃতির খেলা চলে।
জোড়া-শালিক শিশু তলে,
আপন ভুলে কথা বলে।
চোখে চোখে চোখাচোখি, হেসে কুটিকুটি,
না বলা কথা গুলো করে ছোটাছুটি।
ও পাড়ে তে পথ-শিশু করে খেলা,
তাই দেখে যায় বেলা।

সুন্দর রেস্তোরার বাহারে,
এক টুকরা আহারে,
একটু তৃপ্তি খুঁজি
এই তো অল্প পুঁজি।

তারপর শুরু হল  অনন্ত কালের যাত্রা,
সে পথের নেইকো কোন মাত্রা।
চলছি দূর থেকে দূরের পথে,
আপন পদ সৃষ্ট রথে।