নদীর কোনো ছায়া থাকে না।
এই কথায় সে ঘুরে দাঁড়ায়। সে আলো জানে
অন্ধকার মানে। কানেও চোখ থাকে, নাকেও।
আবার চোখেও ঘ্রাণ পায়, কানেও।
বুক ভরে দ্যাখে নদীর
তলদেশ।

শিশিরের ফুলে সকাল হেসে ওঠে
ফোটা উচ্চারণে। ত্রিলোচনে রাতে শোনে
শিশিরের পদধ্বনি, ঘ্রাণ পায়, দ্যাখে
নেমে আসা তার। -

এ হলো কবি আর সকালের দূরত্ব।

দুরত্ব কমে এলে ঘ্রাণ বাড়ে। এবং
কবি ও কবিতা খুব কাছের মনে হয়।
মায়াবৃক্ষের ছায়ায় এসে যেরকম
তুমি আর আমি।